প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি ৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution (PDF)

প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি - অষ্টম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Proyojon Buja Jugajug Kori - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution
Follow Our Official Facebook Page For New Updates


Join our Telegram Channel!

প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি - অষ্টম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Proyojon Buja Jugajug Kori - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution

প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি ৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution


বিষয়: বাংলা
শ্রেণি: অষ্টম
অধ্যায়-১: প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি
(ছকসহ সমাধান)

Class 8 Bangla Chapter 1 Solution

শব্দার্থ:

অপারেশন: বিশেষ অভিযান।
আতঙ্ক: ভয়।
গেরিলা যুদ্ধ: নিজেকে লুকিয়ে রেখে শত্রুপক্ষকে আক্রমণ করা হয় এমন যুদ্ধ।
চম্পকদল: রূপকথার একটি চরিত্রের নাম।
টহলদার: পাহারাদার।
দুঃসাহস: অতিরিক্ত সাহস।
নিঝুম: নীরব।
বেগতিক: উপায়হীন।
রাক্ষসপুরী: রাক্ষসদের বাসস্থান।
রেডিয়াম: একটি তেজস্ক্রিয় মৌলিক পদার্থ।
সলতে: প্রদীপ জ্বালাতে ব্যবহৃত হয় এমন টুকরো কাপড় বা মোটা সুতা।
সহস্রদল: রূপকথার একটি চরিত্রের নাম।
সহিসালামতে: নিরাপদে।


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি ৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution

প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পৃষ্ঠা ৩ সমাধান

১.২: যোগাযোগে চিন্তা ও অনুভুতির প্রকাশ (ঘটনা-১, )

সামিয়ার যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী?

উত্তর: জন্মদিনের দাওয়াত দেওয়া।

এই যোগাযোগে কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে?

উত্তর: বন্ধুরা মিলে আনন্দ করা।

আর কীভাবে সামিয়া উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারত?

উত্তর:

  • ঐদিন কী কী মজার কাজ করবে তা পরে জানাতে পারত।
  • জন্মদিনের পরিকল্পনায় নয়নের সাহায্য চাইতে পারত।


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি ৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution

১.২: যোগাযোগে চিন্তা ও অনুভুতির প্রকাশ (ঘটনা-২, পৃষ্ঠা নং: ৩, সমাধান)

শিক্ষার্থীরা কোন উদ্দেশ্যে স্কুলের সামনে দাঁড়িয়েছে?

উত্তর: মানুষকে গাছ লাগাতে উৎসাহিত করতে।

এই যোগাযোগে কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে?

উত্তর: বেশি বেশি গাছ লাগিয়ে পরিবেশকে রক্ষা করা।

আর কীভাবে তারা এই উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারত?

উত্তর

  • শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের গাছ লাগিয়ে পরিবেশ রক্ষার শিক্ষা দিয়ে।
  • শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের একটি সভায় ডেকে গাছ ও পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন করে।
  • গাছ লাগাও পরিবেশ বাঁচাও শ্লোগান দিয়ে।
  • ম্যাগাজিনে, পত্রিকায় পরিবেশ ও গাছ লাগানোর বিষয়ে লেখালেখির মাধ্যমে।
  • বিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রোগ্রামে গাছ ও পরিবেশ সম্পর্কে সকলকে সচেতন করে।
  • শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে তাদের পরিবারের সদস্যদের গাছ লাগাতে উৎসাহিত করে।
  • শিক্ষার্থীদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের গাছের চারা বিতরণ করে।
  • শিক্ষার্থীদের দ্বারা বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে, রাস্তার পাশে গাছের চারা রোপন করে।



একই ক্যাটাগরির অন্যান্য পোস্ট


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি ৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান - Class 8 Bangla Chapter 1 Solution

প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পৃষ্ঠা ৪ সমাধান

১.২: যোগাযোগে চিন্তা ও অনুভুতির প্রকাশ (ঘটনা ৩)

শিমুর বাবা কোন উদ্দেশ্যে যোগাযোগ করেছে?

উত্তর: তার ছোট ভাইকে খোঁজে পাওয়ার জন্য।

এখানে শিমুর বাবার কোন চিন্তা ও অনুভূতি প্রকাশ ঘটেছে?

উত্তর: সন্তানের প্রতি বাবার ভালোবাসা এবং সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে বাবার সচেতনতা প্রকাশ পেয়েছে।

অন্য কিভাবে শিমুর বাবা এ উদ্দেশ্য করতে পারতেন?

উত্তর:

  • সম্ভাব্য সকল এলাকায় মাইকিং করে।
  • পোস্টার লাগিয়ে ও বিতরণ করে।
  • পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে।
  • আঞ্চলিক টেলিভিশনে সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে।
  • বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ছবি দিয়ে ভিডিও তৈরি করে।


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পৃষ্ঠা ১১, ১২ সমাধান

১.৩: যোগাযোগে প্রাসঙ্গিকতা 


১. কী আবার হবে, আমার মতো ঘুম ধরেছে।

কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?

উত্তর:

কথাটি বলেছে 'অপারেশন কদমতলী' গল্পের চরিত্র আন্না। দাদি রূপকথার গল্প বলছিলেন। সেই গল্প শুনছিল আন্না, মান্না ও চন্দন। চন্দনের কথার জবাবে আন্না এ কথা বলেছিল।

রূপকথার গল্প বলতে গিয়ে দাদি হঠাৎ করে জয় বাংলা রেডিওর কথা বলে ফেলেন। তাই চন্দন অবাক হয়। সে জানতে চায় দাদির ঘুম পেয়েছে কি না। তারা মনে করেছিল, দাদি বুঝি কথার খেই হারিয়ে ফেলছেন। এমন অবস্থায় চন্দনের কথার পরিপ্রেক্ষিতে আন্নার কথাটি প্রাসঙ্গিক।


২. রাক্ষসের গিলে খাওয়া এই মানুষগুলো একদিন ফিরে আসবে। 

কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?

কথাটি বলেছে "অপারেশন কদমতলী" গল্পের দাদি চরিত্রটি। হানাদার পাক-বাহিনীর দ্বারা কদমতলী এলাকার অসংখ্য মানুষের শহীদ হওয়ার প্রেক্ষিতে এ কথাটি বলেছিলেন দাদি।

এখানে রাক্ষসের গিলে খাওয়া মানুষগুলো দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন শুধুমাত্র দেশকে শত্রু মুক্ত করার জন্য। এসব শহীদ হওয়া মানুষেরা শোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশের আপামর জনতা দেশকে শত্রু মুক্ত করার জন্য ঝাপিয়ে পড়বে।

সুতরাং, বলা যায় "অপারেশন কদমতলী" গল্পের দাদি চরিত্রের এই কথাটির প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে।


৩. এ যুদ্ধকে বলে গেরিলা যুদ্ধ। 

কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?

কথাটি বলেছে "অপারেশন কদমতলী" গল্পের দাদি চরিত্রটি। গেরিলা যুদ্ধারা যেকোনো যুদ্ধের চিত্র মুহুর্তের মধ্যে পরিবর্তন করে দিতে পারে। গেরিলা যুদ্ধারা সংখ্যায় কম হয়ে থাকে এবং তারা সরাসরি কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে না কিন্তু শত্রু বাহিনীর উপর অর্তকিত হামলা করে শত্রু বাহিনীর রণকৌশল একেবারে ধ্বংস করে দিতে পারে।

সুতরাং বলা যায়, দাদি চরিত্রের এই কথাটির প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে।


৪. বেশি দিন আর নেই। 

কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?

কথাটি বলেছেন গল্পের শাফি ভাই।

এ কথাটি দ্বারা যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ও বিজয়ের আভাসকে ইঙ্গিত করে। এ কথাটি বলেছে শাফি ভাই। "অত্যাচারী রাজা ইয়াহিয়া আর তার মন্ত্রি টিক্কা খানের রাজত্ব গেল বলে" মূলত উপরিউক্ত কথাটির নির্দেশ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে বলা যায় শাফি ভাইয়ের কথাটি প্রাসঙ্গিক।


৫. পাবে কী করে? ভাইয়েরা জব্বর চালাক। 

কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?

কথাটি গল্পের চন্দন চরিত্রটি।

উদ্দীপকের কথাটি দ্বারা মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের কৌশল সফল বাস্তবায়নকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। মুক্তযোদ্ধারা শত্রু বাহিনীর উপর অতর্কিতভাবে হামলা করে কেউ চাষি, কেউ মাঝি, কেউ জেলেদের মতো সাধারণ মানুষের সাথে মিশে গিয়েছে।

সুতরা বলা যায়, উদ্দীপকে চন্দনের কথায় প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে।


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পৃষ্ঠা ১৩, ১৪

১.৪: যোগাযোগে মর্যাদাসূচক শব্দ

এই পাঠটি পড়ার আগে তোমাদের কিছু বিষয় জেনে রাখা প্রয়োজন। নিচে সেগুলো দেয়া হলো-


সর্বনাম: নামের পরিবর্তে যে সকল শব্দ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।

যেমন: হস্তী প্রাণীজগতের সর্ববৃহৎ প্রাণী। তার শরীরটা যেন বিরাট এক মাংসের স্তুপ।

এখানে 'তার' শব্দটি সর্বনাম।

কবির ক্লাসের মেধাবী ছাত্র।

সে প্রতিদিন স্কুলে আসে।


সর্বনাম তিন প্রকার:

সর্বনাম: নামের পরিবর্তে যে সকল শব্দ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম বলে।

যেমন: হস্তী প্রাণীজগতের সর্ববৃহৎ প্রাণী। তার শরীরটা যেন বিরাট এক মাংসের স্তুপ।

এখানে 'তার' শব্দটি সর্বনাম।

কবির ক্লাসের মেধাবী ছাত্র।

সে প্রতিদিন স্কুলে আসে।

সর্বনাম তিন প্রকার:

১। সাধারণ সর্বনাম: যে সর্বনামগুলো আপন পরিবেশে অর্থাৎ ভাই-বোন, বাবা-মা, বন্ধু এবং ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলতে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে সাধারণ সর্বনাম বলে।

যেমন: তুমি, তোমরা, সে, তারা ইত্যাদি।

২। মানী সর্বনাম: যে সর্বনামগুলো বয়সে বড় কিংবা অপরিচিত কারো সাথে কথা বলতে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে মানী সর্বনাম বলে।

যেমন: আপনি, আপনারা, তিনি, তাঁরা ইত্যাদি

৩। ঘনিষ্ঠ সর্বনাম: কারো সঙ্গে অতি ঘনিষ্ঠতা বুঝাতে অথবা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতে যে সর্বনাম ব্যবহৃত হয় তাকে ঘনিষ্ঠ সর্বনাম বলে।

যেমন: তুই, তোরা, ও, ওরা ইত্যাদি।


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পৃষ্ঠা ১৩, ১৪ সমাধান

১. ও দাদি, তোমার হলো কী?

এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে?

--সাধারণ সর্বনাম।


মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--ও দাদি, আপনার হলো কী?


ঘনিষ্ঠ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--ও দাদি, তোর হলো কী?


২. মান্না সঙ্গে সঙ্গে চেঁচায়।

এখানে কোন ধরনের ক্রিয়ারূপ ব্যবহার করা হয়েছে?

--সাধারণ ক্রিয়ারূপ।


মানী ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--মান্না সঙ্গে সঙ্গে চেঁচান।


৩. রাক্ষসের গিলে-খাওয়া এই মানুষগুলো একদিন দেখিস ঠিক ফিরে আসবে।

এখানে বাক্যের মাঝে কোন ধরনের ক্রিয়ারূপ ব্যবহার করা হয়েছে?

--ঘনিষ্ঠ ক্রিয়ারূপ। 


সাধারণ ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--রাক্ষসের গিলে-খাওয়া এই মানুষগুলো একদিন দেখো ঠিক ফিরে আসবে।


মানী ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--রাক্ষসের গিলে-খাওয়া এই মানুষগুলো একদিন দেখবেন ঠিক ফিরে আসবে।


৪. তোকে কী করতে হবে, মনে আছে তো?

এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে?

--ঘনিষ্ঠ সর্বনাম।


সাধারণ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--তোমাকে কী করতে হবে, মনে আছে তো?


মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--আপনাকে কী করতে হবে, মনে আছে তো?


৫. ঠিক আছে, চল ঘুমাতে যাই।

এখানে কোন ধরনের ক্রিয়ারূপ ব্যবহার করা হয়েছে?

--ঘনিষ্ঠ ক্রিয়ারূপ।


সাধারণ ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--ঠিক আছে, চলো ঘুমাতে যাই।


মানী ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--ঠিক আছে, চলেন ঘুমাতে যাই।


৬. তুই যা।

এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে?

--ঘনিষ্ঠ সর্বনাম।


মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--তুমি যাও।


সাধারণ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--আপনি যান।


৭. খাল আর বিল পেরিয়ে তারা এগোতে লাগল ফাঁড়ির দিকে।

এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে?

--সাধারণ সর্বনাম।


মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--খাল আর বিল পেরিয়ে তাঁরা এগোতে লাগল ফাঁড়ির দিকে।


৮. তুই অপারেশনে অংশ নিয়েছিস!

এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে?

--ঘনিষ্ঠ সর্বনাম।


মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--আপনি অপারেশনে অংশ নিয়েছেন!


সাধারণ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে?

--তুমি অপারেশনে অংশ নিয়েছিলে!


প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পৃষ্ঠা ১৫ সমাধান

১.৫: যোগাযোগের উপাদান বিশ্লেষণ:

পরিস্থিতি:
অসুস্থতার জন্য স্কুলে অনুপস্থিতি ও পড়া না জানতে পারা।

⇒ যোগাযোগের উদ্দেশ্য:
পড়া জানা এবং বুঝার জন্য ক্লাসের বন্ধুর সাথে সরাসরি যোগাযোগ।

⇒ যে ধরণের চিন্তা ও অনুভূতি প্রকাশ পেয়েছে:
পড়ালেখা নিয়ে সচেতনতা ও সময়ানুবর্তিতা

আর কী উপায়ে যোগাযোগ করা যেত:
i. মোবাইল ফোনে কথা বলে।
ii. মোবাইল ফোনে বার্তা/টেক্সটের মাধ্যমে।

এই পরিস্থিতিতে আর কী কী করা যেত তা নিয়ে আমি আমার বাবা ও বন্ধুদের সাথে আলোচনা করেছিলাম, তাদের মতামত নিচে উল্লেখ করা হলো-
i. অনলাইনে বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম ইমেল, ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ- এ কথা বলা।
ii. অনলাইনের বার্তা/টেক্সটের মাধ্যমে।



Join Our Class 9 Facebook Study Group 2024 : Click Here

Join Our Class 8 Facebook Study Group 2024 : Click Here

Join Our Class 7 Facebook Study Group 2024 : Click Here

Join Our Class 6 Facebook Study Group 2024 : Click Here

Class 8 Bangla Chapter 1 Solution


নিত্য নতুন সকল আপডেটের জন্য জয়েন করুন

Telegram Group Join Now
Our Facebook Page Join Now
Class 8 Facebook Study Group Join Now
Class 7 Facebook Study Group Join Now
Class 6 Facebook Study Group Join Now

1 comment

  1. Anonymous
    Thank you sir 🙂