৯ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন প্রশ্নের উত্তর ২০২৪ | Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024

৯ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন প্রশ্নের উত্তর ২০২৪ | Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024
Follow Our Official Facebook Page For New Updates


Join our Telegram Channel!

৯ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন প্রশ্নের উত্তর ২০২৪ | Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024

৯ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন প্রশ্নের উত্তর ২০২৪ | Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024

Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024

সমাধান

প্রকল্পের নাম: 'সাইবার নিরাপত্তা' বিষয়ক সচেতনতামূলক তথ্য উপস্থাপন

কাজ ১: নিজ এলাকার নাগরিকদের জন্য সাইবার ঝুঁকি চিহ্নিত করা

সম্ভাব্য সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলোর নাম ও উপাত্ত সংগ্রহ:

আমরা আমাদের এলাকার নাগরিকদের সাথে কথা বলে এবং অন্যান্য দলের সদস্যদের নিকট হতে নিম্নলিখিত সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকিগুলোর নাম সংগ্রহ করেছি:

1. ফিশিং আক্রমণ: ২৫ জন

2. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ: ২০ জন

3. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি:  ৩০ জন

4. পাসওয়ার্ড হ্যাকিং: ১৫ জন

5. অনলাইন স্ক্যাম: ১০ জন

6. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক: ২০ জন

7. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং: ১৮ জন

৪. ওয়াইফাই নিরাপত্তার অভাব: ১২ জন


কাজ ২: ঝুঁকিগুলোকে ক্রমানুসারে রূপান্তর ও বিশ্লেষণ

সংগৃহিত উপাত্তের ভিত্তিতে স্প্রেডশীট:

আমরা সংগৃহীত উপাত্তকে স্প্রেডশীটে রূপান্তর করেছি এবং প্রতিটি ঝুঁকির জন্য শতকরা হিসাব করেছি:

৯ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন প্রশ্নের উত্তর ২০২৪ | Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024

শতকরা হিসেবের ফর্মুলা
=COUNTIF(B:B, "ঝুঁকির নাম") / COUNTA(B:B)  100
বার চার্ট বা পাই চার্ট: 
আমরা এই তথ্যগুলোর ভিত্তিতে একটি বার চার্ট তৈরি করেছি:
৯ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন প্রশ্নের উত্তর ২০২৪ | Class 9 Digital Technology Half yearly Exam Question Answer 2024


কাজ ৩: কোন কোন সাইবার ঝুঁকির জন্য নাগরিকদের সচেতনতা প্রয়োজন

চার্ট বিশ্লেষণ থেকে নিম্নলিখিত সাইবার ঝুঁকিগুলোর জন্য আমাদের এলাকার নাগরিকদের সচেতনতা প্রয়োজন:
1. ফিশিং আক্রমণ: (২০.83%)
2. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি: (২৫.০০%)
3. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ: (১৬.67%)
4. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক: (১৬.67%)
5. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং: (১৫.০০%)

কাজ ৪: সাইবার ঝুঁকিগুলোর সামাজিক প্রভাব

আমরা দলের সদস্যদের সাথে আলোচনা করে নিম্নলিখিত সামাজিক প্রভাবগুলো চিহ্নিত করেছি:
1. ফিশিং আক্রমণ:
  • আর্থিক ক্ষতি: ফিশিং আক্রমণের মাধ্যমে নাগরিকদের ব্যাংক একাউন্টের তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে, যা তাদের আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
  • ব্যক্তিগত তথ্যের চুরি: ফিশিং আক্রমণের ফলে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হয়ে তা বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার হতে পারে।
2. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি:
  • পরিচয় চুরি: ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হয়ে পরিচয় চুরির সমস্যা হতে পারে, যা নাগরিকদের জন্য গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • বিশ্বাস ভঙ্গ: এমন ঘটনাগুলো সমাজে বিশ্বাস ভঙ্গের কারণ হতে পারে।
3. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ:
  • ডিভাইস ক্ষতি: ম্যালওয়্যার সংক্রমণের ফলে ডিভাইস ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং গুরুত্বপূর্ণ ডেটা হারিয়ে যেতে পারে। 
  • গোপনীয়তা লঙ্ঘন: ম্যালওয়্যার ডিভাইসে প্রবেশ করে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে। 
4. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক:
  • ভাইরাস সংক্রমণ: অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করার ফলে ডিভাইসে ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে।
  • অনলাইন স্ক্যাম: এসব লিঙ্কের মাধ্যমে স্ক্যাম ও ফ্রডের শিকার হওয়া সম্ভব।
5. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং:
  • ব্যক্তিগত তথ্যের অপব্যবহার: সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিংয়ের ফলে ব্যক্তিগত তথ্য অপব্যবহার হতে পারে।
  • সামাজিক সম্মান ক্ষতি: হ্যাকড অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে সামাজিক সম্মান ক্ষতি হতে পারে।

কাজ ৫: প্রতিটি সাইবার ঝুঁকি হতে নিরাপদ থাকার সম্ভাব্য কৌশল

১. নিজ দলের সদস্যদের থেকে প্রাপ্ত কৌশল:

1. ফিশিং আক্রমণ:
  • সন্দেহজনক, ইমেইল বা লিংকে ক্লিক না করা। 
  • ইমেইল যাচাইয়ের জন্য প্রেরক সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া
2. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি:
  • ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার আগে উৎস যাচাই করা।
  • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা।
3. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ:
  • এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা।
  • সন্দেহজনক ফাইল ডাউনলোড না করা।
4. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক:
  • অনলাইনে অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক না করা।
  • পরিচিত সোর্স থেকে লিঙ্ক যাচাই করা।
5. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং:
  • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড এবং টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ব্যবহার করা।
  • নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা।

২. অন্য দলের সদস্যদের থেকে প্রাপ্ত কৌশল:

1. ফিশিং আক্রমণ:
  • ফিশিং সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করা।
  • সন্দেহজনক ইমেইল রিপোর্ট করা।
2. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি:
  • - প্রাইভেসি সেটিংস সঠিকভাবে কনফিগার করা।
  • - অজানা ওয়েবসাইটে ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান না করা।
3. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ:
  • - সফটওয়্যার আপডেট রাখা।
  • - বিশ্বস্ত সূত্র থেকে সফটওয়্যার ইনস্টল করা।
4. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক:
  • - লিঙ্কের URL যাচাই করা।
  • - সন্দেহজনক লিঙ্কের ওপর মাউস রেখে URL চেক করা।
5. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং:
  • - সোশ্যাল মিডিয়া নিরাপত্তা সেটিংস আপডেট রাখা।
  • - অজানা প্রোফাইলের ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এড়ানো।

৩. ইন্টারনেট হতে প্রাপ্ত কৌশল:

1. ফিশিং আক্রমণ:
  • - ফিশিং ফিল্টার ইনস্টল করা।
  • - সন্দেহজনক ইমেইলের জন্য এন্টিফিশিং টুল ব্যবহার করা।
2. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি:
  • - ডেটা এনক্রিপশন টুল ব্যবহার করা।
  • - নিরাপদ ওয়েবসাইট (HITPS) ব্যবহার করা।
3. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ: 
  • - রিয়েল-টাইম প্রোটেকশন সফটওয়্যার ব্যবহার করা।
  • রেগুলার ব্যাকআপ রাখা।
4. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক:
  • URL শটেনিং সার্ভিস ব্যবহার না করা।
  • URL প্রিভিউ টুল ব্যবহার করা।
5. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং:
  • অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভিটি মনিটর করা।
  • নিরাপত্তা প্রশ্নগুলির জন্য সঠিক উত্তর প্রদান করা।
এই কৌশলগুলো আমাদের উপস্থাপনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং স্থানীয় নাগরিকদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।


কাজ ৬: প্রতিটি ঝুঁকির জন্য একটি করে স্লাইড বা পোস্টার তৈরি করা

১. ফিশিং আক্রমণ
স্লাইডে/পোস্টারে তথ্য: 
- ঝুঁকির প্রভাব: ফিশিং আক্রমণের মাধ্যমে
আর্থিক ক্ষতি, ব্যক্তিগত তথ্য চুরি। ADEMY
নিরাপদ থাকার
কৌশল:  সন্দেহজনক ইমেইল বা লিঙ্কে ক্লিক না করা, ইমেইল যাচাইয়ের জন্য প্রেরক সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া, ফিশিং ফিল্টার ব্যবহার করা।

২. পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি
স্লাইডে/পোস্টারে তথ্য:
ঝুঁকির প্রভাব: পরিচয় চুরি, সামাজিক সম্মান ক্ষতি।
নিরাপদ থাকার কৌশল: শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা, প্রাইভেসি সেটিংস সঠিকভাবে কনফিগার করা, ডেটা এনক্রিপশন টুল ব্যবহার করা।

৩. ম্যালওয়্যার সংক্রমণ
স্লাইডে/পোস্টারে তথ্য:
ঝুঁকির প্রভাব: ডিভাইস ক্ষতি, গোপনীয়তা লঙ্ঘন।
নিরাপদ থাকার কৌশল:  এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা, সফটওয়্যার আপডেট রাখা, সন্দেহজনক ফাইল ডাউনলোড না করা।

৪. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক
স্লাইডে/পোস্টারে তথ্য:
ঝুঁকির প্রভাব: ভাইরাস সংক্রমণ, অনলাইন স্ক্যাম।
- নিরাপদ থাকার কৌশল: অনলাইনে অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক না করা, লিঙ্কের URL যাচাই করা।

৫. সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকিং
স্লাইডে/পোস্টারে তথ্য: 
ঝুঁকির প্রভাব:
ব্যক্তিগত তথ্যের অপব্যবহার, সামাজিক সম্মান ক্ষতি।

নিরাপদ থাকার কৌশল: শক্তিশালী পাসওয়ার্ড এবং টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ব্যবহার করা, সোশ্যাল মিডিয়া নিরাপত্তা সেটিংস আপডেট রাখা।


কাজ ৭: ভিডিও এডিট করার ধাপগুলো ফ্লোচার্ট

ক্যামতাশিয়া সফটওয়্যারে ভিডিও এডিটিং টুলের ব্যবহার:
1. ইমপোর্ট মিডিয়া: প্রয়োজনীয় ভিডিও, ছবি, অডিও ফাইল ইমপোর্ট করা।
2. টাইমলাইন সেটআপ: ভিডিও ক্লিপগুলো টাইমলাইনে নিয়ে আসা।
3. ট্রিমিং এবং কাটিং:  অপ্রয়োজনীয় অংশ ড্রিম ও কাট করা।
4. ট্রানজিশন এফেক্ট যোগ: ক্লিপগুলোর মাঝে সৃজনশীল ট্রানজিশন এফেক্ট যোগ করা।
5. টেক্সট ও ক্যাপশন যোগ: গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, শিরোনাম এবং ক্যাপশন যোগ করা।
6. অডিও এডিটিং: ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, ভয়েস ওভার এবং অন্যান্য অডিও এফেক্ট যোগ করা।
7. ইফেক্টস এবং অ্যানিমেশন: ভিডিওতে সৃজনশীল ইফেক্টস এবং অ্যানিমেশন যোগ করা।
৪. রিভিউ এবং ফাইনাল এডিট: পুরো ভিডিও রিভিউ করে ফাইনাল এডিট সম্পন্ন করা।
9. রেন্ডার এবং এক্সপোর্ট: ফাইনাল ভিডিও রেন্ডার করে এক্সপোর্ট করা।

ফ্লোচার্ট:
ইমপোর্ট মিডিয়া অ্যানিমেশন টাইমলাইন সেটআপ রিভিউ এবং ফাইনাল এডিট ট্রিমিং এবং কাটিং ট্রানজিশন এফেক্ট যোগ টেক্সট ও ক্যাপশন যোগ অডিও এডিটিং ইফেক্টস এবং রেন্ডার এবং এক্সপোর্ট


কাজ ৮: সম্মেলন/অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা বিষয়ক প্রচারণার নোটিশ

ধাপসমূহ:
1. শিরোনাম: 'সাইবার নিরাপত্তা' বিষয়ক সচেতনতামূলক উপস্থাপনা
2. বিস্তারিত: আপনারা সবাই আমন্ত্রিত। আমাদের এলাকার নাগরিকদের জন্য সাইবার নিরাপত্তার উপর একটি সচেতনতামূলক উপস্থাপনা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
3. তারিখ ও সময়: [তারিখ সকাল ১০:০০টা।
4. স্থান: স্কুল অডিটোরিয়াম।
5. প্রধান অতিথি: স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও বিশেষ অতিথি অন্য অতিথির নাম।।
6. বিশেষ আকর্ষণ: পোস্টার প্রদর্শনী, ভিডিও ডকুমেন্টারি, লাইভ ডেমো।
7. যোগাযোগ: বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন [যোগাযোগের তথ্য]।

কাজ ৯: ভিডিও প্রস্তুতিতে মেধাসত্ত্ব সংরক্ষণ

মেধাসত্ত্বের বিষয়গুলো প্রযোজ্য:

1. কপিরাইটেড কন্টেন্ট: ব্যবহারিত সমস্ত মিডিয়া (ভিডিও, ছবি, অডিও) যেন কপিরাইট না লঙ্ঘন করে।

2. আনুমতি ও লাইসেন্সিং: সমস্ত মিডিয়া কনটেন্টের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি ও লাইসেন্সিং নিশ্চিত করা

3. এট্রিবিউশন: কোনো তৃতীয় পক্ষের কনটেন্ট ব্যবহার করলে তাদের সঠিক ক্রেডিট প্রদান করা।

4. ফেয়ার ইউজ: কপিরাইটেড কনটেন্ট ব্যবহারের ক্ষেত্রে ফেয়ার ইউজ গাইডলাইন অনুসরণ করা।

5. স্বয়ংক্রিয় জেনারেটেড কনটেন্ট: নিজস্ব তৈরি কনটেন্টের ক্ষেত্রে মেধাসত্ত্বের অধিকার নিশ্চিত করা।


কাজ ১০: নিজের দ্বারা সম্পন্নকৃত কাজ

1. ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ:

নাগরিকদের মধ্যে সাইবার ঝুঁকি চিহ্নিত করার জন্য তথ্য সংগ্রহ।

2. ডেটা বিশ্লেষণ:

সংগ্রহীত তথ্যের উপর ভিত্তি করে চার্ট ও স্প্রেডশীট তৈরি।

3. কৌশল সংগ্রহ: সাইবার ঝুঁকি থেকে নিরাপদ থাকার কৌশল নিয়ে গবেষণা এবং দলীয় আলোচনা।

4. স্লাইড/পোস্টার

তৈরি: ফিশিং আক্রমণ বিষয়ে সচেতনতামূলক স্লাইড তৈরি।

5. ভিডিও এডিটিং:

ক্যামতাশিয়া সফটওয়্যারে ভিডিও এডিটিং টুলের ধারাবাহিকতা চিহ্নিত ও ফ্লোচার্ট তৈরি।

6. প্রচারণার নোটিশ:

সম্মেলন/অনুষ্ঠানের প্রচারণার নোটিশ তৈরি ও ধাপসমূহ খাতায় লেখা।

7. মেধাসত্ত্ব সংরক্ষণ:

ভিডিও প্রস্তুতিতে মেধাসত্ত্বের প্রযোজ্য বিষয়গুলো চিহ্নিত।


নিত্য নতুন সকল আপডেটের জন্য জয়েন করুন

Telegram Group Join Now
Our Facebook Page Join Now
Class 8 Facebook Study Group Join Now
Class 7 Facebook Study Group Join Now
Class 6 Facebook Study Group Join Now

Post a Comment